'বিজয়ফুল' আমাদের মুক্তিযুদ্ধ বিজয়ের প্রতীক। নব্বই দশকে কবি শামীম আজাদ বিলেতে থেকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ জয়ের প্রতীক নিয়ে ব্যাপক লেখালেখি ও ক্যাম্পেইন শুরু করেন। এরই ধারাবাহিকতায় 'বিজয়ফুল' সৃষ্টি। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে প্রতি ডিসেম্বরের ১ থেকে ১৬ তারিখ বাংলাদেশীরা এ ফুল পরে আসছেন। বিজয়ফুল এখন সকলের। বহির্বিশ্বে বসবাসরত বাংলাদেশিদের কাছে বিজয়ফুল হয়ে উঠেছে মুক্তিযুদ্ধের একটি অনন্য স্মারক।
বিশ্বব্যপী বিজয়ফুল কর্মসূচিঃ
১। ডিসেম্বরের এক থেকে ষোল তারিখ প্রতিদিন এ ফুল পরে থাকার মাধ্যমে ৭১ এর শহীদদের কথা স্মরণ করা।
২। আগামী প্রজন্মের সঙ্গে কাগজে সম মাপের ৬টি গোলকে সবুজ পাঁচ পাপড়ি ও একটি লাল গোলকের সম্মিলনে ফুল তৈরি করা। শিক্ষামূলক এই সেশনে আমাদের ন্যূনতম পাঁচ অধিকার, পাঁচ বড় নদী, নানান ধর্মের মানুষ ইত্যাদি ও বাংলাদেশের সবুজ প্রকৃতি ও তারমাঝে ডিসেম্বরের লাল রক্তের সূর্য এ নিয়ে শিক্ষকগনের কথা বলা।
৩। ফুল তৈরি করা চলার সময় একজন মুক্তিযোদ্ধা/ কবি/ সাহিত্যিক/ শিল্পীর দ্বারা মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের গল্প বলা।
উল্লেখ্য এ ফুল ফ্রি। কেন্দ্রীয় বিজয়ফুল কমিটি ই এক মাত্র বিলি বন্টনকারী। তবে আপনি ইন্টারনেট থেকে প্রিন্ট বের করে উল্লিখিত কার্যক্রম পালন করতে পারেন।