কৌশিক মজুমদার (শুভ)

চিকিৎসক, লেখক ও কবি।

সৌদিতে যৌনদাসী সরবরাহ : দেশটা যদি ব্রোথেল হয়, তবে সরকারকে কি দালাল বলা হবে?

জাতি হিসেবে আমরা হুজুগে এতে কোনো সন্দেহ নেই এবং এতে সন্দেহেরও অবকাশ নেই যে আমরা স্রোতে গা ভাসিয়ে চলতে পছন্দ করি, যে কারণে বর্তমান রাজনৈতিক ইস্যুতে আমরা অতিমাত্রায় আগ্রহী ও অন্য বিষয়ে হয়তো কিছুটা উদাসীন হয়ে পড়েছি, যার ফলস্বরুপে টি,আর,পি নিয়ে মাথা ঘামানো আমাদের মিডিয়াগুলোও কেবল রাজনৈতিক নতুন নতুন ব্রেকিং নিউজ সংগ্রহে সবসময় অতিমাত্রায় আগ্রহ দেখায় এবং এই সুযোগে পেছনে পড়ে যায় কিছু ভাবনার উদ্রেককারী সংবাদ, যেগুলো নিয়ে আমাদের শুধুমাত্র চিন্তা করাই নয় সুনিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থা গ্রহণ করাও একান্ত আবশ্যক।

আজকে টেলিভিশন খুললেই দেখতে পাচ্ছি শুধু টকশো আর আলোচনা, সোজা কথা আর বাঁকা কথার বৈদ্যুতিক প্রবাহ-হয়তো আমরা জাতিগতভাবেই টকেটিভ, আমাদের দেশের চায়ের দোকান থেকে শুরু করে সব ধরনের ছোটখাটো আড্ডার জায়গায় আমরা হয়তো এ কারণেই রাজনৈতিক সচেতন বক্তার ঢল দেখতে পাই, শুনি অনেক বাকবিতন্ডা; ব্যাপারটা যদিও আমি পজিটিভলিই নিচ্ছি। কিন্তু এই রাজনৈতিক আলোচনার গাদাগাদিতে আমরা আজকে হয়তো মিস করে যাই সৌদি ফেরত নির্যাতিত নারীদের দুরবস্থার কথা। যে মেয়েদেরকে আমরা টোপ হিসেবে ব্যবহার করছি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের হাতিয়ার হিসেবে। কিন্তু আজকের প্রেক্ষাপটে খালেদা জিয়ার রায়, শেখ হাসিনার ভারত সফর, মির্জা ফকরুলের বক্তব্য এসবের সামনে এই নির্যাতনের ঘটনা এতই তুচ্ছ হয়ে দাঁড়িয়েছে যে আমাদের সুযোগ হচ্ছে না এ নিয়ে ভাবার।

টিভিতে একটা সংবাদের ক্ষুদ্র সন্দেশ হিসেবে শুনলাম সৌদি আরব থেকে বিপুল সংখ্যক নারী শ্রমিক নির্যাতিত হয়ে ফিরে এসেছে দেশে। সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে কয়েকজনের ছবিতে দেখেছি নির্মম অত্যাচারের এসব চিহ্ন, যা দেখে নির্দ্বিধায় বলা যায় ওইসব মধ্যপ্রাচ্যীয় লোকগুলো কতকটা যৌনবিকৃত মানসিকতার (সেক্সুয়াল পার্ভাটিজম)ধারক। যারা দেশে ফিরেছে তাদের মধ্যে অনেকেই মানসিক ভাবে অপ্রকৃতিস্থ এবং একজনকে বিমানবন্দরে সম্পূর্ণ পাগল(ইনসেন)অবস্থায় পাওয়া গিয়েছ এবং কয়েকদিন পাগল অবস্থায় ঘোরার পরে কতৃপক্ষ তার কিছু কাগজ থেকে ঠিকানা বের করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে(টিভি নিউজ)। কয়েকটি মেয়ে শুনলাম অন্তঃসত্ত্বা হয়ে দেশে ফিরেছেন, হয়তো অন্তঃসত্ত্বা বলেই তাদের অব্যহতি দেয়া হয়েছে বন্দীদশা হতে, এটাও হতে পারে তাদেরও পালিয়েই আসতে হয়েছে।।যদিও এটা প্রকাশিত স্ংখ্যা। এদের মধ্যে কতজন যে তাদের এই দুরবস্থা গোপন করে গেছে বাংলাদেশের সামাজিক অবস্থার কথা ভেবে তাও আমি বলতে পারবো না নিশ্চিত করে।

আর যারা স্বীকার করেছেন অথবা যাদের এই যৌননির্যাতনের ব্যাপারটি প্রকাশিত হয়েছে আমাদের পিছিয়ে পড়া রক্ষনশীল সমাজ তাদের কিভাবে নেবে? ইতিমধ্যেই যেসব নারীরা ফিরেছেন তাদের অনেকের স্বামীই তাদের ঘরে নেন নি, যারা নিয়েছেন তাঁরা যে কতটা স্বাভাবিক ভাবে আর কতটা পরিস্থিতির চাপে তা বোঝা যায়। এ ব্যাপারে দুটো-একটা উদাহরণ দিচ্ছি।

হবিগঞ্জের সালমা (ছদ্মনাম)স্বামীর সঙ্গে ছাড়াছাড়ি হয়েছে আগেই, সন্তানদেরও কাছে পাচ্ছেন না। নিজের জন্মদাতাও তাকে ফিরিয়ে নিতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। সালমা এম্বেসিতে মেয়েদের অবস্থা সম্পর্কে বলেছিলেন, “অনেক ধরনের মেয়েরা আছে অ্যাম্বাসিতে। অনেকে দেখছি কেউর পাউ (পা) বাঙ্গা (ভাঙা), কেউর আত (হাত) বাঙ্গা, অনেক মেয়েরে ইস্ত্মারি (ইস্ত্রি) লাগায়া দেয় শইল্য (শরীরে)"।

আরেকজন আহত মহিলাকে ফেরত আনার পর তার হাজবেন্ডকে ফোন করা হলে তিনি বলেন -আমার ওয়াইফ তো মারা গেছে। তার ওয়াইফের ট্রিটমেন্ট দরকার, টর্চারড হয়ে আসছে তারপরও তার কাছে তার ওয়াইফ মৃত। তাছাড়া যে বা যারা অন্তঃসত্ত্বা হয়েছেন তাদেরেই বা কি পরিণতি হবে? এদের প্রায় সবাই বলেছেন তাদের বেতন পরিশোধ করা হয় নি এবং তারা কোনোরকমে পালিয়ে দেশে ফিরেছেন। এদের কথা বাদই দিলাম,

ইতোমধ্যে অনেকেই নাকি গোপনে সৌদি থেকে যোগাযোগ করে দেশে বলেছেন তারা খুব খারাপ অবস্থায় আছেন এবং তাঁরা দেশে ফিরতে চাইলেও তাদের আসতে দেয়া হচ্ছে না। এদের ফিরিয়ে আনার ব্যাপারেই বা কি ব্যবস্থা নিচ্ছে আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রনালয়; আদৌ কি নিচ্ছে? কেননা আমাদের দেশের মহিলাদের মধ্যপ্রাচ্যের দেশে গিয়ে নির্যাতিত হয়ে ফেরার ঘটনা কোনো সাম্প্রতিক ইস্যু নয়, তবুও রেমিট্যান্স এর লোভে তাদের এখনো লাইন ধরে পাঠানো হচ্ছে এসব দেশে।

সরকার দলীয় অনেকে বলছে ২০০ -৩০০ লোকের ফিরে আসা কোনো উল্লেখযোগ্য কিছু না। কথাটা আমার কাছে প্রহসনিক মনে হয়েছে। আজকে যদি একজন মুসলিম নারী ইউরোপীয় দেশে গিয়ে নির্যাতিত হয়ে ফিরে আসতেন আগামীকাল টুপি মাথায় দিয়ে কিছু লোক দেশময় আন্দোলনের নামে তান্ডব চালাতো। অথবা অতো দূরে না গিয়ে যদি ভারত থেকেই অন্তঃসত্ত্বা হয়ে ফি্রে আসতো তাহলে বরাবরের মতোই আগুন জ্বলে উঠতো কয়েকটা সংখ্যালঘু পল্লীতে। তখন বাধ্য হয়ে হয়তো ব্যবস্থা নিতো সরকার। এখন বলতে পারি কি কারণ এই নির্যাতনের -অনেকে বলছেন পেশাগত অযোগ্যতা। আসলে কি তাই? আমার মনে হয় না। কেননা আগে যে গৃহকর্মীদের ৭ দিনের প্রশিক্ষণ দেয়া হতো তা বাড়িয়ে ২১ দিনের করা হয়েছে, আর ধরলাম একজন গ্রামের নারী শ্রমিকের পক্ষে হয়তো তাতেও আধুনিক জিনিসপত্রের ব্যবহারে পটু হয়ে ওঠা সম্ভব না। তবুও পেশাগত অযোগ্যতার কারণে কি এই ধরনের যৌননির্যাতন, আটকে রেখে পরিবারের সকলে, বন্ধুবান্ধব এমনকি বাড়ির অন্যদের দিয়ে যৌন-অত্যাচার ,ক্ষেত্রবিশেষে তাদের দিয়ে অর্থ উপার্জনের জন্যে প্রস্টিটিউওশনের কাজে ব্যবহার করা কি সম্ভব? আমার মনে হয় না সামান্য পেশাগত অযোগ্যতার কারণে এটা হয়।

শুধু জোরপূর্বক যৌন সংগম নয় তারা শিকার হন বিকৃত যৌনাচারের। সাইকোলজিতে একটি টার্ম হলো স্যাডিজম, স্যাডিজম এক ধরনের সেক্সুয়াল পার্ভাটিজম(যৌনবিকৃত মানসিকতা) যে ক্ষেত্রে লোকটি তার যৌনসঙ্গীকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করে যৌনতৃপ্তি পায়। এইসব মধ্যপ্রাচ্যীয় লোকেরা এক্সট্রিম স্যাডিস্ট প্রাকটিস করেন আমাদের দেশীয় মেয়েদের উপরে, এছাড়া মিউটিলোমেনিয়া ও এক্ষেত্রে একটি ইমপালস হিসেবে কাজ করতে পারে। এছাড়া এদেশে বর্তমানে কাফলা পদ্ধতি নামে একটি প্রোগ্রাম চালু হয়েছে যে নিয়মে যারা কাজ করতে সৌদিতে গৃহকর্মী হিসেবে যাবেন তারা সম্পূর্ণভাবে মালিকের সম্পত্তি হিসেবে গণ্য হবেন, এ নিয়মে মালিক তার পাসপোর্ট আটকে রাখতে এবং গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন-কর্মীর মৌলিক অধিকারের কোনো নিশ্চয়তা থাকবে না।

তাছাড়া তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস যেহেতু দাসপ্রথা এবং দাসীর সাথে যৌনমিলনের স্বীকৃতি দেয় তাই তারা বিবেকের কাছেও হন না প্রশ্নবিদ্ধ।

তাছাড়া অনেক ক্ষেত্রে আমাদের নারীরা ঐদেশে গিয়ে কাজ করেন পাকিস্তান থেকে মাইগ্রেন্ট সৌদি পরিবারে, যারা আমাদের বাঙালিদের প্রতি সদাবিদ্বেষী মনোভাব পোষণ করেন তাছাড়া সৌদিতে যেহেতু বাঙালি প্রবাসী অনেক তাই সে অনুযায়ী যথেষ্ট জনবল থাকা উচিত সে দেশীয় বাংলাদেশী দূতাবাসে, কিন্তু একটি সমীক্ষা দেখেছিলাম যেখানে বলা হয় -সৌদিতে বাংলাদেশ দূতাবাসে বাংলাদেশী কর্মররত লোক মাত্র ৮-১০ জন, আর দূতাবাসের নাকি কোননো সৌদি পরিবারের অভ্যন্তরীন ব্যাপারে দখলদারি করার অধিকার নেই, যদি কোনো বাংলাদেশী সেখানে নির্যাতিত হয়ে যতক্ষন না বাংলাদেশী ঐ ব্যক্তি তার পাসপোর্টসহ দূতাবাসে গিয়ে আশ্রয় নেন। তাই গৃহকর্মীরা কোনো বাসায় কাজ নেবার সাথে সাথেই বাড়ির মালিক আগেই তার পাসপোর্টটি আত্মস্থ করে, তখন সে প্রবাসী মহিলার করার থাকে না কিছুই, সে গৃহবন্দী হয়ে সহ্য করে এইসব পৈশাচিক নির্যাতন।

আর শুধু যৌননির্যাতনই কেন, তাদেরকে দিনে ১৫-২০ ঘন্টা খাটানো হচ্ছে, অস্বীকৃতি জানালে নেমে আসে অমানুষিক নির্যাতন, কয়েকজনের দেয়া উদাহরণে যেমন শুনলাম-বেল্ট খুলে পেটানো, লোহার রড দিয়ে পেটানো, চাবুক দিয়ে মারা, গরমজল করে মাথায়-গায়ে ঢেলে দেয়া, ফ্রাইং প্যান করম করে গায়ে সেকা দেয়া এমনকি জননাঙ্গ পুড়িয়ে দেয়া এছাড়াও আছে ফোন কেড়ে নেওয়া, নির্যাতনের পর পালিয়ে গেলে থানায় চুরি ও নাশকতার মামলা দেওয়া, নির্যাতনের পর পালিয়ে পুলিশের আশ্রয়ে গেলে আবার আগের নিয়োগকর্তার কাছে ফেরত পাঠানো, অসুস্থ হলে চিকিৎসা না করা, বেশি অসুস্থ হলে রাস্তা কিংবা দূতাবাসের সামনে ফেলে যাওয়া এবং দূতাবাসকে না জানিয়ে ক্রীতদাসের মতো এক এজেন্সি থেকে অন্য এজেন্সিতে বিক্রি করে দেওয়া আরো কতো কি! এরপরে যদি কর্মী এজেন্সীর সাথে যোগাযোগ করেন অনেক ক্ষেত্রে এজেন্সীর অফিসে আটকে রেখে তাদেরকে নির্যাদন করা হয়।

২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে সৌদি আরবের সঙ্গে নারী গৃহকর্মী নিয়ে চুক্তি সইয়ের পর এখন থেকে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটিতে গেছেন প্রায় দেড় লাখ নারী। এ বছরের প্রথম চার মাসে সৌদি আরবে যাওয়া নারী গৃহকর্মীর সংখ্যা ৪৩ হাজার ৩১১। এরপরেও উপরন্তু ধর্ষণসহ নানা রকম নির্যাতনের শিকার হয়ে তাঁদের মধ্যে অন্তত ২২ জনকে জীবন দিতে হয়েছে এ পর্যন্ত, ৫ জন করেছেন আত্মহত্যা, কয়েকজন প্রাণ বাঁচাতে ছাদ থেকে লাফ দিয়েছেন-এটা জানা হিসেব অজ্ঞাত আরো কতজন আছেন তা আমরা জানি না; কখনো জানতে পারবো কিনা তাও নিশ্চিত করে বলতে পারি না।

সরকারের উদ্যোগে এ পর্যন্ত দেশে ফিরে এসেছেন প্রায় দেড় হাজার নারী। এর বাইরেও বেশ কিছু নারী নিজেদের চেষ্টায় দেশে ফিরেছেন। তবে এর মধ্যে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নমিতা হালদার বলছেন, “যারা দেশে ফিরছেন, তাদের অধিকাংশই নির্যাতনের শিকার হয়ে দেশে ফিরছেন না; বরং দেশে ফিরে নির্যাতনের গল্প বানাচ্ছেন”।

আমার মনে হয় ব্যাপারটা যে ভুল সেটা প্রমাণের জন্যে তার পরিবারের কাউকে সেখানে কর্মী হিসেবে অন্তত কয়েকদিনের জন্যে পাঠানো দরকার। কেননা একটা বিখ্যাত লাইন আছে,“কি যাতনা বিষে, বুঝিবে সে কিসে? কভু আশি বিষে দংশেনি যারে”।

উল্লেখ্য যে ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইনের মতো দেশগুলো ইতিমধ্যে সৌদিতে মহিলা শ্রমিক পাঠানোয় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। আর হংকং, আমেরিকা, ইউরোপীয় অনেক দেশে বাংলাদেশী নারী শ্রমিকের চাহিদা ও সম্মানসহ কাজ করার সুযোগ রয়েছে। তবুও সৌদি সরকার দেশ থেকে নারীশ্রমিক নিতে আগ্রহী জেনে এদেশের সরকার কি ভেবে খুশি হন এবং সে ডাকে সাড়া দিয়ে আত্মপ্রসাদ লাভ করেন তা তারাই জানেন। এর কারণ হয়তো হতে পারে কার মেয়ে দূরদেশে বসে নির্যাতিত হচ্ছে, অথবা তা নিয়ে কার বাবা, কার স্বামী অথবা কার পরিবার চিন্তিত এ চিন্তা হয়তো শীতাতপনিয়ন্ত্রিত কক্ষে বসে ইফতার পার্টিতে ব্যস্ত কোনো নারী নেত্রীর অন্তর্দৃষ্টি তদুপরি অন্তঃকরণে কোনো প্রভাব ফেলতে পারে না এবং তিনি এ ব্যাপারে বিচলিতও নন।

তবু আমি আশা করি এদেশের মানুষের বোধোদয় হোক, বোধদয় হোক দেশের শাসকদের পরিবর্তন আসুক পররাষ্ট্রনীতিতে। যদিও আমার মতো ক্ষুদ্রলোকের আশা করাতে এদেশের শাসনব্যবস্থায় নিয়োজিত বড়বড় লোকদের কিছু আসে যায় না, তবু নজরুল যেমন নিজেকে বলেছিলেন গানের পাখি; সে গান শুনে কারো তন্দ্রা ভাঙে কেউ বা বিরক্ত হন তাতে তার কিছু আসে যায় না, তিনি তার নিজ কর্তব্যে অটল, আমি এক্ষেত্রেও নিজেকে তেমন জ্ঞান করতে পছন্দ করবো।

1766 times read

নারী'তে প্রকাশিত প্রতিটি লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত নারী'র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় নারী কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। নারীতে প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।